ডেস্ক নিউজ।
একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের পর থেকে সাতক্ষীরা-৪ শ্যামনগর আসনে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল বিএনপি,এর রাজনৈতিক দৃশ্যপট অনেকটাই পরিবর্তিত হয়েছে। প্রতিকূল পরিস্থিতিতেও দল এবং কর্মীদের চাঙ্গা রাখতে যারা নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছেন, তাদের মধ্যে অন্যতম সম্ভাব্য মনোনয়নপ্রার্থী ড. মনিরুজ্জামান এবং দলের মাঠ পর্যায়ের সাহসী সংগঠক, মুন্সিগঞ্জ ইউনিয়ন ২নং ওয়ার্ড বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক সাংবাদিক আবুজার গাজী।ড. মনিরুজ্জামান শিক্ষাবিদ থেকে জননেতা,রাজনৈতিক মহলে বেশ পরিচিত মুখ ড. মনিরুজ্জামান। তিনি একজন শিক্ষাবিদ ও সমাজসেবক হিসেবে এলাকায় সুপরিচিত। প্রতিকূলতার মধ্যেও তিনি দলের নেতাকর্মীদের পাশে থেকেছেন এবং এলাকার সাধারণ মানুষের জন্য কাজ করে যাচ্ছেন। তার ক্লিন ইমেজ এবং শিক্ষাগত পটভূমি তরুণ ও শিক্ষিত ভোটারদের মাঝে বিশেষ আকর্ষণ সৃষ্টি করেছে।দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়া এবং ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের নির্দেশনায় আমরা প্রস্তুত। এই এলাকার মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠা এবং গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারে আমরা বদ্ধপরিকর। জনগণ সুযোগ পেলে ধানের শীষে ভোট দিয়ে তাদের প্রকৃত সেবক নির্বাচিত করবে, - ড. মনিরুজ্জামান এক প্রচারণামূলক সভায় মন্তব্য করেন।
তিনি নিয়মিতভাবে এলাকার বিভিন্ন গ্রামে এবং ইউনিয়নে কর্মীদের সাথে মতবিনিময় করছেন, যা তৃণমূলকে উজ্জীবিত করছে।তৃণমূলের কণ্ঠস্বর,সাংবাদিক আবুজার গাজী।
অন্যদিকে, মুন্সিগঞ্জ ইউনিয়নের ২নং ওয়ার্ডের সাংগঠনিক সম্পাদক সাংবাদিক আবুজার গাজী,হলেন বিএনপির একজন নিবেদিতপ্রাণ ও পরীক্ষিত কর্মী। পেশায় সাংবাদিক হলেও তিনি দলের প্রতিটি কর্মসূচিতে সক্রিয় অংশগ্রহণ করেন এবং ওয়ার্ড পর্যায়ে সংগঠনকে সুসংগঠিত রাখতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছেন।
সাংবাদিক আবুজার গাজী,এলাকার তরুণদের মাঝে দারুণ জনপ্রিয়। তিনি ব্যক্তিগত ঝুঁকি নিয়ে গণতন্ত্রের পক্ষে কথা বলেন এবং দলের বার্তা সাধারণ মানুষের কাছে পৌঁছে দেন। ড. মনিরুজ্জামানের প্রচারণায় তিনি একজন অন্যতম সংগঠক হিসেবে কাজ করছেন। সাংবাদিক আবুজার গাজী বলেন, "বিএনপি কর্মীদের ওপর অনেক জুলুম-নিপীড়ন হয়েছে, কিন্তু আমাদের মনোবল ভাঙেনি। ড.মনিরুজ্জামান স্যারের মতো যোগ্য নেতাকে আমরা এই আসনে দেখতে চাই। আমরা আমাদের নেতার পক্ষে জনগণের দ্বারে দ্বারে যাচ্ছি এবং মানুষ পরিবর্তনের জন্য অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করছে।
প্রচারণার বার্তা গণতন্ত্র ও জনগণের অধিকার ড. মনিরুজ্জামান ও সাংবাদিক আবুজার গাজী,এর যৌথ প্রচারে মূল ফোকাস হলো গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার, ভোটাধিকার প্রতিষ্ঠা এবং এলাকার পিছিয়ে পড়া মানুষের ভাগ্য উন্নয়ন। তাদের প্রচারণায় এলাকার জলাবদ্ধতা, কর্মসংস্থানের অভাব এবং সুন্দরবন উপকূলীয় অঞ্চলের মানুষের জীবনযাত্রার মানোন্নয়নের বিষয়গুলো প্রাধান্য পাচ্ছে।দলের এই দুই নেতার কর্মতৎপরতা সাতক্ষীরা-৪ আসনে বিএনপির রাজনীতিতে এক নতুন উদ্দীপনা সৃষ্টি করেছে। দলের স্থানীয় নেতারা মনে করেন, ড.মনিরুজ্জামান যদি মনোনয়ন পান, তবে তার ক্লিন ইমেজ এবং সাংবাদিক আবুজার-এর মতো ত্যাগী কর্মীদের সাংগঠনিক শক্তি মিলে এই আসনে বিএনপির জয় নিশ্চিত করা সম্ভব হবে।